বেলতলা ফেরি ঘাট এর ব্যাগ
বিজ্ঞাপন ফিল্টার করুন
কোন ফলাফল পাওয়া যায়নি!
ব্যাগের দাম
আসসালামু আলাইকুম,
আপনি কি google এ প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট ব্যাগ গুলোর দাম কত এটি সার্চ দিয়ে থাকেন? এবং ভালো কোন রেজাল্ট আপনার সামনে আসছে না? তাহলে আজকের পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। আর তার কারণ হলো আজকের পোস্টটাতে আপনি জানতে চলেছেন ব্যাগ এর দাম কত? , ব্যাগ কেনার আগে কি কি দেখতে হবে? বাংলাদেশে কয় ধরনের ব্যাগ পাওয়া যায়? এবং ব্যাগ সম্পর্কিত সকল তথ্য। তো চলুন বেশি কথা না বাড়িয়ে আজকের পোস্ট শুরু করা যাক।
ব্যাগ কেনাকাটা
ব্যাগ আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় সঙ্গী, যা দৈনন্দিন জীবনে নানান জিনিস বহনে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ তাদের প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন ধরনের এবং ডিজাইনের ব্যাগ ব্যবহার করে থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন উপাদানের তৈরি ব্যাগ, যা বিভিন্ন ডিজাইন ও সাইজের হয়ে থাকে, সাশ্রয়ী দামে সহজেই পাওয়া যায়।
আপনহাট.কম একটি জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস, যেখানে আপনি কমদামে বিভিন্ন ধরনের, ডিজাইনের, এবং সাইজের ব্যাগ কিনতে পারেন। তাদের বিশাল সংগ্রহশালায় আপনার প্রয়োজন অনুসারে ব্যাগ খুঁজে পাওয়া সহজ হবে। এই সাইটে ব্যাগের গুণগত মান এবং দামের মধ্যে একটি চমৎকার সামঞ্জস্য রক্ষা করা হয়েছে, যা আপনাকে সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন পণ্য কেনার সুযোগ করে দেয়।
ব্যাগের দাম কত?
ব্যাগের দাম এর নির্মাণ উপাদান, ধরণ, ডিজাইন, সাইজ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। বাংলাদেশের বাজারে এমন অনেক ধরনের ব্যাগ পাওয়া যায় যা সবার জন্য সাশ্রয়ী এবং মানসম্মত। এই বিভিন্নতার মধ্যে আপনি আপনার প্রয়োজন ও বাজেট অনুযায়ী ব্যাগ খুঁজে নিতে পারেন।
সাধারণত, একটি মিনি ব্যাকপ্যাক, যা স্মুথ কাপড় দিয়ে তৈরি, এর দাম শুরু হয় মাত্র ১০০ টাকা থেকে। এই ধরনের ব্যাগগুলি সাধারণত শিশুদের জন্য বা হালকা ওজনের জিনিসপত্র বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এগুলির হালকা ওজন এবং সহজ বহনের সুবিধা থাকায় প্রতিদিনের ছোটখাটো কাজের জন্য এগুলো খুবই উপযোগী।
অন্যদিকে, উন্নত গুণমানের ব্যাগের দাম তুলনামূলকভাবে বেশি হয়ে থাকে। ভালো মানের একটি ব্যাগ কিনতে হলে আপনাকে কমপক্ষে ৮০০ টাকা খরচ করতে হবে। এই ধরনের ব্যাগগুলি দৈনন্দিন ব্যবহার বা অফিসের জন্য উপযুক্ত হয়। এগুলোর নির্মাণে টেকসই উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা দীর্ঘদিন ধরে ব্যাগের স্থায়িত্ব বজায় রাখে।
লেডিস ব্যাগের ক্ষেত্রে, সাধারণ মানের ব্যাগের দাম শুরু হয় ৫০০ টাকা থেকে। তবে, যদি আপনি লেদার বা চামড়ার তৈরি ব্যাগ কেনার পরিকল্পনা করেন, তাহলে এর জন্য আপনাকে ৩,০০০ টাকার বেশি খরচ করতে হতে পারে। লেদার ব্যাগগুলি সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী এবং ফ্যাশনেবল হওয়ায় এগুলোর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি হয়ে থাকে। চামড়ার গুণগত মান এবং স্থায়িত্বের কারণে এগুলো বিনিয়োগের মতোই বিবেচিত হতে পারে।
এছাড়াও, আপনহাট.কম-এর মতো অনলাইন মার্কেটপ্লেসে আপনি বিভিন্ন ধরনের, ডিজাইনের, এবং সাইজের ব্যাগ সহজেই পেয়ে যাবেন। এই সাইটে আপনি আপনার বাজেট এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাগ খুঁজে নিতে পারবেন। তাদের বিশাল সংগ্রহশালায় মানসম্পন্ন পণ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যের মধ্যে একটি চমৎকার সামঞ্জস্য রক্ষা করা হয়েছে, যা আপনাকে সন্তুষ্ট করবে।
ব্যাগ কেনার আগে কি কি দেখতে হবে?
ব্যাগ কেনার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করা উচিত যাতে আপনি আপনার প্রয়োজন ও পছন্দ অনুযায়ী সঠিক ব্যাগটি নির্বাচন করতে পারেন। নিচে এই বিষয়গুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
১. ব্যাগের ডিজাইন নির্বাচন
প্রথমেই আপনার পছন্দ অনুসারে ব্যাগের ডিজাইন নির্বাচন করতে হবে। প্রতিটি ব্যক্তির ফ্যাশন সচেতনতা এবং স্টাইল আলাদা হতে পারে, তাই এমন ডিজাইন বেছে নিন যা আপনার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই হয়। বাজারে বিভিন্ন ডিজাইন, রঙ এবং প্যাটার্নের ব্যাগ পাওয়া যায় যা আপনার পোশাকের সঙ্গে সুন্দরভাবে মিলবে।
২. পর্যাপ্ত পরিমাণ জায়গা
আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাগের মধ্যে পর্যাপ্ত জায়গা আছে কিনা তা নিশ্চিত করুন। যদি আপনি প্রতিদিনের ব্যবহারের জন্য ব্যাগ কিনতে চান, তবে সেই ব্যাগে আপনার সকল প্রয়োজনীয় সামগ্রী রাখার জন্য যথেষ্ট স্থান থাকতে হবে। অন্যদিকে, যদি আপনি ট্রাভেল ব্যাগ কিনতে চান, তাহলে একটু বড় সাইজের ব্যাগ নির্বাচন করাই উত্তম। এতে আপনার সকল যাত্রাপথের প্রয়োজনীয় জিনিস সহজেই বহন করা যাবে।
৩. জিপারের সংখ্যা এবং গুণমান:
ব্যাগে কয়টি জিপার রয়েছে এবং সেগুলোর গুণমান কেমন তা বিবেচনা করতে হবে। ভালো মানের জিপার ব্যাগের স্থায়িত্ব বাড়ায় এবং জিনিসপত্র সুরক্ষিত রাখে।
৪. সেলাই গুণমান:
ব্যাগ কেনার আগে অবশ্যই এর সেলাই গুণমান পর্যবেক্ষণ করতে হবে। মজবুত সেলাই ব্যাগের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে এবং দীর্ঘসময় ব্যবহারযোগ্য করে তোলে। সেলাই যদি দুর্বল হয়, তবে ব্যাগ দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৫. উপাদান এবং গুণমান:
ব্যাগ কোন উপাদান দ্বারা তৈরি এবং এর গুণমান কেমন তা বিবেচনা করে ব্যাগ নির্বাচন করতে হবে। বাংলাদেশে লেদার, কৃত্রিম লেদার, এবং বিভিন্ন গুণমানের ও ধরনের কাপড় দ্বারা ব্যাগ তৈরি করা হয়। পছন্দ অনুসারে নির্দিষ্ট উপাদানে তৈরি ব্যাগ নির্বাচন করুন। লেদার ব্যাগ দীর্ঘস্থায়ী এবং স্টাইলিশ হয়, তবে বৃষ্টিতে বা পানির সংস্পর্শে এলে তা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, তাই এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
একটি ভালো মানের ব্যাগ কেনার জন্য এই বিষয়গুলি মাথায় রেখে সঠিক সিদ্ধান্ত নিন, যাতে আপনার প্রয়োজন এবং পছন্দ দুটোই পূরণ হয়।
বাংলাদেশে কয় ধরনের ব্যাগ পাওয়া যায়?
মানুষের প্রয়োজন অনুসারে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ পাওয়া যায়। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যাগের ধরণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
১. ব্যাকপ্যাক:
সাধারণত যেসকল ব্যাগ পিঠে বহনের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে সেগুলিকে ব্যাকপ্যাক বলা হয়। দীর্ঘ পথ ভ্রমণ থেকে শুরু করে কোথাও বেড়াতে গেলে ব্যাকপ্যাক হলো বেশির ভাগ মানুষের প্রথম পছন্দ। ব্যাকপ্যাকের মাধ্যমে জিনিসপত্র বহন করা সহজ এবং দেখতে আকর্ষণীয় লাগে। বাংলাদেশে ব্যাকপ্যাকের দাম এর ডিজাইন, সাইজ, এবং নির্মাণ উপাদানের ভিত্তিতে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।
২. লেডিস ব্যাগ:
লেডিস ব্যাগ বলতে মহিলাদের ব্যবহার উপযোগী হাত ব্যাগকে বোঝায়, যা সাধারণত ভেনিটি ব্যাগ নামেও পরিচিত। লেডিস ব্যাগের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর আকর্ষণীয় ডিজাইন। যেকোনো জায়গায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে মহিলারা তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র লেডিস ব্যাগে বহন করে নিয়ে যান।
৩. স্কুল ব্যাগ:
স্কুল ব্যাগ মূলত ব্যাকপ্যাক যা স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। স্কুল ব্যাগে সাধারণত একাধিক জিপার থাকে এবং বিভিন্ন ডিজাইন ও সাইজে পাওয়া যায় যাতে সব বয়সের শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দ অনুসারে ব্যাগ নির্বাচন করতে পারে। বাংলাদেশে স্কুল ব্যাগের দাম এর গুণমান, সাইজ, এবং ডিজাইনের ভিত্তিতে সর্বনিম্ন ৩০০ টাকা থেকে শুরু হয়।
৪. অফিস ব্যাগ:
অফিস ব্যাগ সাধারণত এক কাঁধে ঝুলিয়ে বহন করা হয়। বাসভবন থেকে অফিসে যাতায়াতের সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বহন করার জন্য অফিস ব্যাগ ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে অফিস ব্যাগের ব্যবহার প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
৫. জিম ব্যাগ:
জিম ব্যাগ সাধারণত জিমনেশিয়ামে যাওয়া আসার প্রয়োজনীয় কাপড় ও জিনিসপত্র বহনের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। জিম ব্যাগ হলো কাপড় বা চামড়া দিয়ে তৈরি একটি বড় ব্যাগ যাতে সাধারণত একটি আয়তক্ষেত্রাকার ভিত্তি এবং টপ জিপার থাকে। বাংলাদেশে জিম ব্যাগের দাম সর্বনিম্ন ৬০০ টাকা থেকে শুরু।
৬. লাগেজ বা স্যুটকেস:
লাগেজ বা স্যুটকেস হলো আয়তক্ষেত্রাকার ব্যাগ যা ভ্রমণের সময় প্রচুর জিনিসপত্র এবং কাপড় বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশে ব্যাপক হারে লাগেজ বা স্যুটকেস ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে বেশির ভাগ লাগেজ চাকা বিশিষ্ট হয়ে থাকে যা ট্রলি ব্যাগ নামে পরিচিত এবং বহন করা খুবই সহজ। বাংলাদেশে লাগেজ বা স্যুটকেস কিনতে সর্বনিম্ন ১,৮০০ টাকা থেকে ২,০০০ টাকা খরচ করতে হবে।
অন্যান্য:
এছাড়াও, প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন ডিজাইনের ছোট-বড় ব্যাগ পাওয়া যায় যা বিভিন্ন নামে বাংলাদেশে পরিচিতি লাভ করেছে। এগুলোর মধ্যে আছে হ্যান্ডব্যাগ, কাঁধে ঝোলানোর ব্যাগ, মেসেঞ্জার ব্যাগ, টোট ব্যাগ, ডাফল ব্যাগ ইত্যাদি। প্রতিটি ব্যাগের আলাদা ব্যবহার এবং বৈশিষ্ট্য আছে যা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে উপযোগী।
এই সমস্ত বিবরণগুলো আপনাকে ব্যাগ কেনার সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে এবং আপনার প্রয়োজন ও পছন্দ অনুযায়ী সেরা ব্যাগটি নির্বাচন করতে সক্ষম করবে।
বাংলাদেশের সেরা ব্যাগ এর মূল্য তালিকা (June, 2024)
3-in-1 Large Capacity Foldable Waterproof Travel Bag
দাম: ৳ ৬৮০
বৈশিষ্ট্য:
- ভাঁজযোগ্য ডিজাইন, যা সহজে সংরক্ষণ করা যায়
- বড় ধারণক্ষমতা, অনেক জিনিসপত্র বহন করতে সক্ষম
- জলরোধী, যে কোনো আবহাওয়ায় ব্যবহার উপযোগী
Jeep Crossbody Men’s Shoulder Bag
দাম: ৳ ৪৬৯
বৈশিষ্ট্য:
স্টাইলিশ ক্রসবডি ডিজাইন, যা পুরুষদের জন্য আদর্শ
টেকসই এবং দীর্ঘস্থায়ী, প্রতিদিনের ব্যবহারের জন্য উপযোগী
আধুনিক এবং কার্যকর ডিজাইন
Korean Travel Shoulder Bag
দাম: ৳ ৫৫০
বৈশিষ্ট্য:
কোরিয়ান স্টাইলের চমৎকার ডিজাইন, যা যেকোনো ফ্যাশনপ্রেমীর জন্য উপযুক্ত
কাঁধে সহজে বহনযোগ্য, হালকা ও আরামদায়ক
টেকসই এবং দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার
Travel Storage & Accessory Bag / Box
দাম: ৳ ৯৯৯
বৈশিষ্ট্য:
ভ্রমণের জন্য আদর্শ, বিভিন্ন আইটেম সংরক্ষণে সক্ষম
স্টোরেজ এবং অ্যাক্সেসরিজের জন্য আলাদা আলাদা বিভাগ
সহজে বহনযোগ্য এবং টেকসই
Waterproof USB Charging & Anti Thief Lock Rider Bag
দাম: ৳ ৭৯০
বৈশিষ্ট্য:
জলরোধী ডিজাইন, যা যে কোনো আবহাওয়ায় ব্যবহারযোগ্য
ইউএসবি চার্জিং সুবিধা, যা ভ্রমণের সময় ডিভাইস চার্জ করতে সুবিধাজনক
চুরি প্রতিরোধী লক, যা নিরাপত্তা নিশ্চিত করে
Baby Carry Bag with Safety Belt
দাম: ৳ ১,১৫০
বৈশিষ্ট্য:
বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ এবং আরামদায়ক
সেফটি বেল্ট সহ, যা বাড়তি নিরাপত্তা প্রদান করে
মজবুত এবং দীর্ঘস্থায়ী, সহজে বহনযোগ্য
Multi Functional Cross Body Bag
দাম: ৳ ৫৮৯
বৈশিষ্ট্য:
বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী, বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম
ক্রসবডি ডিজাইন, যা ব্যবহার করতে সহজ এবং আরামদায়ক
হালকা ও টেকসই, দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত
USB Cable Travel Bag
দাম: ৳ ৩৯০
বৈশিষ্ট্য:
ইউএসবি ক্যাবল স্টোরেজের জন্য উপযুক্ত, যা যেকোনো জায়গায় নিয়ে যাওয়া সহজ
হালকা এবং আরামদায়ক, সহজে বহনযোগ্য
টেকসই এবং মজবুত
Baby Carriers Bag
দাম: ৳ ৪৫০
বৈশিষ্ট্য:
বাচ্চাদের জন্য উপযুক্ত, সহজে বহনযোগ্য
আরামদায়ক এবং নিরাপদ
টেকসই এবং দীর্ঘস্থায়ী
Gorgeous Looking Anti-theft Waterproof (Purple)
দাম: ৳ ৬৫০
বৈশিষ্ট্য:
দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন, যা ফ্যাশনের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সক্ষম
চুরি প্রতিরোধী ব্যবস্থা, যা বাড়তি নিরাপত্তা প্রদান করে
জলরোধী, যে কোনো পরিস্থিতিতে ব্যবহারযোগ্য
এগুলো বাংলাদেশের সেরা এবং জনপ্রিয় ব্যাগগুলোর মধ্যে কিছু, যা বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম। প্রতিটি ব্যাগের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা রয়েছে, যা আপনাকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সেরা পছন্দ করতে সাহায্য করবে।
FAQ
আমেরিকান চেকড ব্যাগের দাম কত?
আমেরিকান এয়ারলাইন্সের চেকড ব্যাগের দাম ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে পরিবর্তিত হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, পুয়ের্তো রিকো এবং ইউ.এস. ভার্জিন আইল্যান্ডের মধ্যে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের জন্য প্রথম চেকড ব্যাগের জন্য অনলাইনে $৩৫ এবং এয়ারপোর্টে $৪০ খরচ হবে। দ্বিতীয় চেকড ব্যাগের জন্য $৪৫ খরচ হবে। আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য, যেমন কানাডা, ক্যারিবিয়ান, মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা, এবং গায়ানা, প্রথম চেকড ব্যাগের খরচ $৬৫ এবং দ্বিতীয় চেকড ব্যাগের জন্য $১০০ হবে।
প্লাস্টিকের ব্যাগের দাম বেশি কেন?
প্লাস্টিকের ব্যাগের দাম বেশি হওয়ার কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, পরিবেশগত নিয়মনীতি ও বিধিনিষেধের কারণে অনেক দেশে প্লাস্টিক ব্যাগের উৎপাদন ও বিক্রয় সীমিত করা হয়েছে, যা সরবরাহ হ্রাসের ফলে দাম বাড়িয়েছে। দ্বিতীয়ত, প্লাস্টিকের মূল উপাদান পেট্রোলিয়াম, যার বাজার মূল্য বৃদ্ধিও প্লাস্টিক ব্যাগের দাম বাড়ানোর একটি কারণ। তৃতীয়ত, পুনর্ব্যবহারযোগ্য বা বায়োডিগ্রেডেবল বিকল্প ব্যাগের উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় সেগুলির দামও বেশি হয়।
চেক করা ব্যাগের দাম বেশি কেন?
চেক করা ব্যাগের দাম বেশি হওয়ার কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, এয়ারলাইনগুলির অপারেশনাল খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে, যেমন জ্বালানির দাম ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনার খরচ। দ্বিতীয়ত, এয়ারলাইনগুলি অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের জন্য ব্যাগ ফি বাড়িয়েছে, যা তাদের মুনাফা বাড়াতে সাহায্য করে। তৃতীয়ত, চেক করা ব্যাগের প্রক্রিয়াকরণে সময় ও শ্রম খরচ হয়, যা ভাড়ার সাথে অন্তর্ভুক্ত থাকে না। চতুর্থত, যাত্রীদের লাগেজের অতিরিক্ত ওজন এবং সংখ্যা বাড়লে বিমানটির জ্বালানির খরচ বেড়ে যায়, যা প্যাসেঞ্জারদের ফি বাড়ানোর মাধ্যমে সমন্বয় করা হয়।